বৃহস্পতিবার, ২৭ আগস্ট, ২০১৫

নাটোরের বড়াইগ্রামে মাত্র তিনটি গ্যাস বেলুন নষ্ট করায়

নাটোরের বড়াইগ্রামে মাত্র তিনটি গ্যাস বেলুন নষ্ট
করায় ইমন (৯) নামে এক স্কুলছাত্রকে শ্বাস
রোধে হত্যা করেছে তার সৎ মা। এ ঘটনায় পুলিশ
অভিযুক্ত সৎ মা নাহিদা বেগম ও বাবা এমদাদুল হক
মিলনকে আটক করেছে। নাটোরের পুলিশ সুপার
শ্যামল কুমার মুখার্জী ও এএসপি সার্কেল শফিকুল
ইসলাম রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কামারদহ
গ্রামের এমদাদুল হক মিলনের প্রথম স্ত্রী কুলসুম
বেগমের ছেলে কামারদহ সরকারী প্রাথমিক
বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্র ইমন খেলার
সময় তিনটি গ্যাস বেলুন নষ্ট করে ফেলে। এতে
রাগে দ্বিতীয় স্ত্রী নাহিদা ইমনকে গলা টিপে হত্যা
করে। ইমনের মা কুলসুমা খাতুনকে ভরণ-পোষন না
দেয়ায় তিনি দীর্ঘদিন থেকে পার্শ্ববর্তী
শ্রীখন্ডি গ্রামে বাবার বাড়িতেই থাকতেন। তবে
নিহতের সৎ মা ও বাবা বৈদ্যুতিক শক লেগে ইমন মারা
গেছে বলে এলাকায় প্রচার করেন। কিন্তু নিহতের
শরীরের কোথাও বৈদ্যুতিক শক লাগার কোন চিহ্ন
না থাকা এবং গলায় কালশিরা দাগ থাকায় পুলিশ সৎ মা ও
বাবাকে আটক করেছে। পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে
ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে। এ ঘটনায়
নিহতের মা কুলসুমা বাদী হয়ে থানায় মামলা
করেছেন।
এ ব্যাপারে নাটোরের পুলিশ সুপার শ্যামল কুমার
মুখার্জী বলেন, প্রাথমিকভাবে শিশুটিকে
শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে বলেই মনে
হচ্ছে। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট পাওয়া গেলে মৃত্যুর
সঠিক কারণ জানা যাবে।

সরাসরি চোখের

সরাসরি চোখের দিকে তাকিয়ে কেউ সহজে মিথ্যা বলতে পারে না। মিথ্যা সাধারনত বলতে হয় অন্যদিকে তাকিয়ে। যারা চোখের দিকে তাকিয়ে মিথ্যা বলতে পারে, তারা সত্যিকার অর্থেই ভয়ংকর।

মঙ্গলবার, ২৫ আগস্ট, ২০১৫

কাউকে যদি ভালোবাসতে

কাউকে যদি ভালোবাসতে হয় তাহলে হৃদয়
থেকে ভালোবাসুন। নিজের স্বার্থের জন্য
তার সাথে ভালোবাসার অভিনয় করবেন না।
আপনার অভিনয় হয়তো একটি মানুষের
জীবনটাই এলোমেলো করে দেবে ।